মার্ডার মিস্ট্রি, সাথে টাইম ট্রাভেল। বাংলাদেশের ওটিটিতে এ ধরনের কাজ এটাই প্রথম। ভিন্ন ধরনের কাজ এবং সিরিজটি উপভোগ্য হয়েছে এর চমৎকার চিত্রনাট্য, আর্ট ডিরেকশন, সিনেমাটোগ্রাফি এবং অভিনয়ের কারণে। টেকনিক্যাল দিক থেকে বলতে গেলে প্রথমেই আর্ট ডিরেকশনের কথা বলতে হবে। বেশ কয়েকটা ইন্টারেস্টিং সেট ফেলা হয়েছে সিরিজটিতে।বিশেষ করে শেহজাদ চৌধুরীর বাসা এবং ল্যাব। এই সেটটা খুবই দারুণ হয়েছে। গল্পে টাইম ট্রাভেলের যে বিষয়টা রয়েছে সেটার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়েছে সেটটি। আকাশনগর থানা, মিরাজের বাসা এই দুটি সেটও বেশ সুন্দর হয়েছে। আর্ট ডিরেকশন দিয়েছেন শিহান নূরুন নবী। এই সিরিজের অন্যতম সেরা ডিপার্টমেন্ট আর্ট। সিনেমাটোগ্রাফি, কালার গ্রেড দুটোই চোখে আরাম দিয়েছে। সেজন্য সিনেমাটোগ্রাফার বরকত হোসাইন পলাশ এবং কালার গ্রেডিংয়ের জন্য সৈয়দ মেহবুব হোসেন, নওশীন সারোয়ার এবং সালেহ সোবহান অনীমের প্রশংসা করতেই হয়। স্ক্রিপ্ট এর জন্য সালজার রহমান আলাদাভাবে বাহবা পাবেন। এরকম গল্প ভাবার জন্য এবং স্ক্রিপ্টে সেটা চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য। ডায়লগে যে হিউমার ছিল সেটা উপভোগ্য ছিল। অভিনয়ে এসআই শফিক চরিত্রে রেজওয়ান পারভেজ সাবলীল ছিলেন। তার অভিনয় আলাদাভাবে নজরে পড়েছে। সেই সাথে মিরাজ চরিত্রে নাঈম নিজেকে অসাধারণ উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। মিরাজের সংসারের গল্পটা ছোট হলেও সুন্দর। সেখানে মিরাজ-নোভার রসায়ন মনে থাকবে অনেকদিন। অল্প সময় হলেও নোভা চরিত্রে তানজিকার অভিনয় মনে রাখার মত। চঞ্চল চৌধুরী তার চরিত্রে যথারীতি যাদুকরী কাজ করেছেন। সালজার রহমান এবং ফিল্ম সিন্ডিকেটকে অভিনন্দন এরকম ভিন্ন রকম একটা কাজ করার জন্য।
ওয়েব
জমলো না ব্লাডি ড্যাডি
ট্রেইলারে সুস্পষ্ট আভাস ছিল মার মার কাট কাট অ্যাকশনের। ট্রেইলার দেখে মনে হয়েছিল একটা বড় পরিসরে কোনো অ্যাকশন গল্প বলবেন
ইন্দুবালার ভালো-মন্দ
কল্লোল লাহিড়ীর উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে ওয়েব সিরিজ ইন্দুবালা ভাতের হোটেল। সংক্ষেপে দেখে নেয়া যাক ইন্দুবালার ভালো মন্দ। ভালো ১.
দাহার (২০২৩)
অ্যামাজন প্রাইম সিরিজটা প্রোমোট করেছিল সোনাক্ষী সিনহাকে সামনে রেখে। সোনাক্ষীর ওয়েব ডেব্যু, আবার পুলিশ অফিসারের চরিত্র, এই দুটি বিষয়কে সামনে
ইন্টার্নশিপ: লাইট, এন্টারটেইনিং, রিফ্রেশিং
বাইরে থেকে দেখলে মনে হয় বিজ্ঞাপনের জগৎ এক রঙিন জগৎ, যেখানে হেসেখেলে দিন পার হয়ে যায়। তবে যারা বিজ্ঞাপনে কাজ
চোর নিকালকে ভাগা: সময় কাটানোর জন্য ভালো থ্রিলার
থ্রিলার ছবি যাদের পছন্দ তাদের ভালো লাগবে। মাল্টি লেয়ারড কাহিনী। শুরুর দিকে কাহিনী একরকম, শেষের দিকে কাহিনী আরেক রকম। হাইজ্যাক
ফারজি: ভালো মন্দ মিলিয়ে
গল্পটা ভালো। গল্পের মূল বিষয় জাল নোট সিন্ডিকেট। এরকম গল্প নিয়ে বলিউডে এত বড় পরিসরে কাজ হয়নি। মূলত গল্পের জন্যই
এসকে স্যার কি ক্লাস (২০২৩)
দ্য ভাইরাল ফিভার বা টিভিএফ এর বেশকিছু জনপ্রিয় ওয়েব সিরিজ রয়েছে। এর মধ্যে অ্যাসপায়রেন্টস সিরিজটি অন্যতম। সরকারি চাকরির পরীক্ষা বা
ধারাভি ব্যাংক (২০২২)
সুনীল শেট্টির ওয়েব ডেব্যু তাও ভিলেন হিসেবে! বয়সের ছাপ স্পষ্ট ছিল সুনীলের চেহারায়। তবে সেটা মানিয়ে গেছে ভালোভাবেই। থালাইভান চরিত্রের
মহারানী: হুমা কুরেশি শো
সিরিজের নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন হুমা কুরেশি। অতএব তার ভূমিকাই এই সিরিজে মুখ্য। সেই চ্যালেঞ্জটা নিয়ে বেশ ভালোভাবেই উতরে গেছেন