এমন একটা গল্প যেটা আগে থেকে বোঝার উপায় নেই যে পরে কি ঘটতে যাচ্ছে। প্রথম হাফ এগিয়েছে বেশ ধীরে। গল্পের
ছবির গল্প
ম্যাডগাও এক্সপ্রেস (২০২৪)
দারুণ কমেডি সিনেমা, সাথে থ্রিলারের মিক্সিং। ইন্টারেস্টিং সব ক্যারেক্টার, মজার সব ডায়লগ। থ্রিলার কম, কমেডি বেশি। গল্প, ডায়লগ দিয়েই বাজিমাত।
অমর সিং চমকিলা (২০২৪)
হোয়াট আ স্টোরি! হোয়াট আ লাইফ! পাঞ্জাবি লোকগানের শিল্পী অমর সিং চমকিলার বায়োপিক নির্মাণ করেছেন ইমতিয়াজ আলী। এর মাধ্যমে বহুদিন
লাপাতা লেডিজ (২০২৪)
চিত্রনাট্য একদম ঠিকঠাক। গল্পটাকে ঠিকভাবে গেঁথেছেন চিত্রনাট্যকাররা। সংলাপের প্রশংসা করতেই হয়। বুদ্ধিদীপ্ত সংলাপ এই ছবির সম্পদ। গল্পটাতে ম্যাসেজ যেমন আছে
রিভিউ: গান্স অ্যান্ড গুলাবস (২০২৩)
নাইন্টিজের গল্প। কমেডি+ক্রাইম ড্রামা ঘরানার। নাইন্টিজের অনেক এলিমেন্ট চমৎকারভাবে আসছে যেমন: ল্যান্ডফোন, ক্যাসেট প্লেয়ার, ইয়ামাহা বাইক, মপেড। একটা নস্টালজিক ট্রিপ
আর্জেন্টিনা ১৯৮৫ (২০২২)
আর্জেন্টিনা নামটা মাথায় আসলেই ফুটবলের কথা মনে পড়ে। ম্যারাডোনা কিংবা মেসির কথা মনে পড়ে। ফুটবলের পাশাপাশি আর্জেন্টিনার রাজনৈতিক ইতিহাসও বেশ
ব্ল্যাকবেরি (২০২৩)
নামটা শুনলেই অনেক বোতামওয়ালা একটা ছোট লাক্সারিয়াস ফোনের কথা মনে পড়ে যায়। তখন আইফোন ছিল না, ছিল ব্ল্যাকবেরি, সিম্বল অব
স্কুপ (২০২৩)
হানসাল মেহতা বরাবরই একটু আলাদা গল্প বেছে নেন। স্কুপ এর অন্যতম চমক ছিলেন হারমান বেওয়াজা। প্রথমে তাকে চিনতে অনেকেরই ভুল
অপরাজিত: পর্দায় সত্যজিতের ফেরা
বাংলা ছবিতে নতুন যুগের শুরু হয়েছিল সত্যজিৎ রায়ের হাত ধরে তার প্রথম সিনেমা পথের পাঁচালীর মাধ্যমে। সেই ছবি নির্মাণের নানা
কাপ্পেলা (২০২০)
বেশিরভাগ মালায়লাম ছবিতে একটা ফিল গুড ব্যাপার থাকে। ধীরে সুস্থে ছবিটা শুরু হয়। প্রথম আধা ঘণ্টা এক রকম, শেষে গিয়ে
দ্য বানশিস অব ইনশিরিন (২০২২)
আয়ারল্যান্ডের উপকূলের একটি গ্রাম ইনশিরিন। সমুদ্রের তীরবর্তী এই গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রা একঘেঁয়ে, নিস্তরঙ্গ। পশু পালন আর আড্ডা দেয়া এই তাদের
লিভিং: এক নি:সঙ্গ শেরপার গল্প
মিস্টার উইলিয়ামস লন্ডন কাউন্টি কাউন্সিলের দাপুটে আমলা। জটিল জটিল সব সরকারি ফাইল এসে জমা হয় তার দফতরে। তিনি সেগুলো খুটিয়ে
গুলমোহর যেন এক উপন্যাস
ছবি দিয়ে তৈরি এক উপন্যাস যেন। গুলমোহর দেখার পর এমনই অনুভূতি হলো। গুলমোহর ভিলার গল্প নিয়ে ছবিটি। একই ছাদের নিচে
দ্য সুইমার্স (২০২২)
যুদ্ধ মানুষের জীবনকে তছনছ করে দেয়। তবে মানুষ যুদ্ধের কাছে হার মানতে পারে না। তারা আবার ঘুরে দাঁড়ায়, মৃত্যুর মুখ
খাকি দ্য বিহার চ্যাপ্টার (২০২২)
নেটফ্লিক্সের নতুন ক্রাইম ড্রামা সিরিজ। কপ থ্রিলার যারা পছন্দ করেন তাদের ভালো লাগবে। কিছুটা নারকোস এর সাথে মিল রয়েছে স্টোরি
কুমারি (২০২২)
মালায়লাম ভাষায় নির্মিত মিথোলজিক্যাল ফ্যান্টাসি ছবি। যাদের কাছে ‘টুম্বাড’ এবং ‘বুলবুল’ ভালো লেগেছে, তাদের এই ছবিটাও ভালো লাগবে। এই ছবির
দ্য লাস্ট ফিল্ম শো (২০২১)
হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া একটি ছবি। সিনেমা নিয়ে মানুষের ভালোবাসা, পাগলামির বহি:প্রকাশ এই ছবি। ‘সিনেমা প্যারাডিসো’ এবং ‘পথের পাঁচালী’র কিছুটা ছাপ
হাওয়া: ছবি নয় কবিতা
নাঈম হাসান যখন গোধূলি লগ্নে সফেন সাগরের সামনে দাঁড়িয়ে আমরা ঘাসের ঘ্রাণ হরিত মদের মতন পান করছিলাম; যখন প্রবল হাওয়ায়
ইন্ডিয়ান প্রেডেটর: মার্ডার ইন আ কোর্টরুম (২০২২)
অবিশ্বাস্য এবং লোমহর্ষক। ইন্ডিয়ান প্রেডেটর সিরিজটাই বেশ ভয়ানক। এর আগে আরও দুটো ডকুমেন্টারি মুক্তি পেয়েছে এই সিরিজের, ‘দ্য বুচার অব
ড্রাইভ মাই কার (২০২১)
দুর্দান্ত একটা ছবি! যেমন গল্প, তেমন অভিনয়। সিনেমাটোগ্রাফি, সাউন্ড সব ডিপার্টমেন্টেই সেরা ছবিটি। এ বছর অস্কারে সেরা বিদেশি ভাষার ছবি
ইন্ডিয়ান প্রেডেটর: দ্য ডায়েরি অব অ্যা সিরিয়াল কিলার (২০২২)
ডকুমেন্টারি হলেও পুরো সিরিজটাতে একটা ক্রাইম থ্রিলার দেখার অনুভূতি পাবেন। সত্য ঘটনাকে কেন্দ্র করে নির্মিত নেটফ্লিক্সের ‘ইন্ডিয়ান প্রেডেটর: দ্য ডায়েরি
সিতা রামাম (২০২২)
গত ৫ আগস্ট মুক্তি পেয়েছে ছবিটি। সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে এখন বেশ আলোচিত ছবিটি। অনেকেই বলছেন এরকম মন ছুঁয়ে যাওয়া প্রেমের
দিল্লি ক্রাইম সিজন টু (২০২২)
প্রথম সিজনের ব্যাপক জনপ্রিয়তার কারণে দ্বিতীয় সিজনে দর্শকদের প্রত্যাশা ছিল বেশি। এবার ডিসিপি ভার্তিকা চতুর্বেদী এবং তার টিম কোন ক্রাইম
কারাগার (২০২২)
গল্পটা খুব ইন্টারেস্টিং। এরকম গল্প ভাবার জন্য গল্পকার চিত্রনাট্যকার নিয়ামতউল্লাহ মাসুমকে ধন্যবাদ। চিত্রনাট্য কিছুটা ধীরগতির হলেও উপভোগ্য। প্রথম সিজন দেখে
কেমন হলো হাওয়া?
হাওয়া সিনেমার মাধ্যমে হলে গিয়ে ছবি দেখার উন্মাদনা ফিরে এসেছে। শুরুটা হয়েছিল অবশ্য পরাণ দিয়ে। পরাণের পর হাওয়ায় হাওয়া লেগেছে।
‘পরাণ’ ছুঁয়েছে পরাণ
সিনেমা মানে বড় পর্দায় হলভর্তি মানুষের সাথে দেখা। হলের অন্ধকারে পছন্দ হলে তালি, অপছন্দ হলে গালি। বাংলাদেশে সিনেমার দুরবস্থা চলছে
কাইজার (২০২২)
কাইজার ওয়েব সিরিজ নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রথমেই আসবে এর দুর্দান্ত স্ক্রিপ্ট এবং ডায়লগের কথা। স্ক্রিপ্ট এবং ডায়লগ রাইটার আয়মান
এই মুহূর্তের তিন গল্প
সমসাময়িক বিভিন্ন ঘটনাকে বিনির্মাণ করা হয়েছে তিনটা গল্পে। তিনজন নির্মাতা তিন প্রজন্মের বলা যায়, তাই তাদের গল্প বলার ধরণও আলাদা।
জন গন মান (২০২২)
এই ছবিটা যে কোন সংবেদনশীল মানুষকে ভাবাবে। অনেকগুলো প্রশ্ন করেছে ছবিটি, যেগুলো আমরা সচরাচর এড়িয়ে যাই। ধর্ম, জাত বৈষম্য, রাজনীতি,
কেজিএফ চ্যাপ্টার টু: পয়সা উসুল ছবি
এ ধরণের বিগ প্রজেকশনের ছবি দেখতে হয় হলে বসে। দর্শকের হৈ চৈ, করতালি এই ছবির প্রাপ্তি। চ্যাপ্টার ওয়ান হিট হওয়ার
গুল্লাক (২০১৯)
ছিমছাম, সাদামাটা গল্প। মফস্বলের মধ্যবিত্ত এক পরিবারের দিন যাপনের গল্প। মফস্বলের যে কারো দেখে মনে হবে এ তো আমারই গল্প,
আ থার্সডে (২০২২)
পাওয়ারফুল! হোস্টেজ ফিল্মের একটা কমন প্যাটার্ন আছে। শুরুতে একটা স্বাভাবিক দিন দেখাবে, তারপর হঠাৎ-ই লোকজনকে হোস্টেজ নিয়ে যাবে, পুলিশকে ফোন
দ্য রেস্টলেস (২০২২)
ধুন্দুমার অ্যাকশন থ্রিলার! মাত্র ৯০ মিনিটের সিনেমা কিন্তু এমনভাবে একটার পর একটা ঘটনা ঘটতে থাকে যে চোখ সরানোর উপায় নেই।
রেডরাম (২০২২)
চরকির নতুন ওয়েব সিরিজ রিভিউ রেডরাম গোয়েন্দা আফরান নিশো ব্লাইন্ড স্পট ফাহিম ইবনে সারওয়ার
দ্য আনফরগিভাবল (২০২১)
একজন অপরাধী সাজা ভোগ করে যখন মুক্তি পায়, তারপর কেমন হয় তার দুনিয়াটা? শাস্তি পাওয়ার পরেও কি তার প্রায়শ্চিত্ত হয়?
শ্যাম সিংহ রায় (২০২১)
সুন্দর গল্প। পুনর্জন্ম নিয়ে তো অনেক ছবিই হয়েছে। যেমন: ‘মাগাধিরা’-এর কথা বলা যায়। সেটা ছিল প্রেম আর যুদ্ধ নিয়ে। আর
আতরঙ্গি রে (২০২১)
আনন্দ এল রাই মানেই পর্দায় এক অন্যরকম ভালো লাগা। পরিচাল হিসেবে তানু ওয়েডস মানু, রানঝানা এর মত ছবি তিনি দর্শকদের
জয় ভিম (২০২১)
এমন ছবি যেটা দেখতে দেখতে অজান্তে চোখ ভিজে আসে। ১৯৯৩ সালে ভারতের এক পুলিশি হেফাজতে মৃত্যুর মামলার ঘটনাবলী অবলম্বনে নির্মিত
হোম (২০২১)
এ বছরের অন্যতম আলোচিত মালায়লাম ছবি। খুবই রিফ্রেশিং একটা ছবি। মন খারাপ করে দেয় আবার ভালো লাগা নিয়ে ছবিটা শেষ
থালাইভি (২০২১)
থালাইভি মানে নেত্রী। তামিলনাড়ুর পাঁচবারের নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন জয়ললিতা। সাধারণ মানুষের কাছে যিনি পরিচিত ছিলেন ‘আম্মা’ নামে। প্রথম জীবনে ছিলেন
ফিল্মিস্তান (২০১২)
১১৭ মিনিট দৈর্ঘ্যের ছবিটির কাহিনী গড়ে উঠেছে মুম্বাইয়ের অধিবাসী সানি নামের একজন যুবককে নিয়ে, যে একজন জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতা হতে
ঊনলৌকিক (২০২১)
অবিশ্বাস্য! অদ্ভূত! অসাধারণ! পাঁচটা ছোট গল্পের শর্ট ফিল্ম। পাঁচটা গল্পের একটা জায়গায় মিল, সবগুলোই অদ্ভূত মনস্তাত্তিক গল্প। শুনলে বিশ্বাস হবে
মাহেশিন্তে প্রাথিকারাম (২০১৬)
ছিমছাম মফস্বল বা গ্রামের পরিচিত গল্প। এরকম অনেক ঘটনাই থাকে যা গ্রামে বা শহরে বা কোন নির্দিষ্ট এলাকায় রাষ্ট্র হয়ে
মিমি (২০২১)
একজন সারোগেট মায়ের গল্প। এক আমেরিকান দম্পতি ভারতে আসে তাদের সন্তানের জন্য মা খুঁজতে। এই দম্পতি সারোগেসির মাধ্যমে সন্তান গ্রহণ
সোমোস (২০২১)
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস সীমান্তবর্তী মেক্সিকোর ছোট শহর আলেন্দে। র্যাঞ্চিং আর ছোটখাট কাজ বা ব্যবসা করে দিনাতিপাত করেন এই শহরের মানুষ। নিরিবিলি,
হাসিন দিলরুবা (২০২১)
ছবিটা শুরু হচ্ছে ছোট শহরের এক বাড়িতে বিস্ফোরণের মধ্যে দিয়ে। বিস্ফোরণস্থলে পাওয়া যায় একটি কাটা কব্জি। কব্জিটি রিশুর। আর যে
দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কিচেন (২০২১)
নারীর স্থান ঘরে। অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাওয়াই যেন তার নিয়তি। এমন ধারণাকে জোরালোভাবে আঘাত করেছে এই ছবি। দেখেও না দেখা
ফোর মোর শটস প্লিজ (২০১৯)
চার নারীর গল্প। চার বান্ধবী জীবনের এক পর্যায়ে এসে যাদের দেখা হয় এবং খুব ভালো বন্ধুত্ব হয়ে যায়। চারজন এসেছে
দ্য সার্পেন্ট (২০২১)
সার্পেন্ট মানে সাপ। সাপের মতই বিষাক্ত ছিল চার্লস শোভরাজ। সুদর্শন চেহারার আড়ালে তার ছিল এক ভয়ঙ্কর রুপ। খুব ঠান্ডা মাথায়
দ্য ফাউন্ডার (২০১৬)
আমেরিকার বিখ্যাত ফুড চেইন ম্যাকডোনাল্ডস শুরু করেছিলেন দুই ভাই, রিচার্ড এবং মাউরিস ম্যাকডোনাল্ড। তবে আজকের যে ম্যাকডোনাল্ডসকে আমরা দেখি সেটা
দ্য চেজ (২০১৭)
শহরে হঠাৎ খুন খারাবি বেড়ে গেছে। পর পর ষাটোর্ধ্ব দুইজন মানুষ খুন হয়েছেন। এই ঘটনায় নড়েচড়ে বসলেন সাবেক এক গোয়েন্দা।
পাগলাইত (২০২১)
সন্ধ্যা, সদ্যবিধবা। বিয়ের পাঁচ মাসের মাথায় তার স্বামী আস্তিক মারা গিয়েছে। পরিবারে শোকের ছায়া। কিন্তু সেই শোক স্পর্শ করে না
গ্রিন আমব্রেলা (২০১৪)
ছবির মূল চরিত্র ১০ বছর বয়সী ছেলে মেহরান। তার বাবা-মা আলাদা হয়ে যাবে। সে থাকে মায়ের কাছে। একদিন খেলতে খেলতে
ইব আলে উ (২০১৯)
অঞ্জনি দিল্লি এসেছে বিহার থেকে। নিম্মবিত্ত পরিবারের ছেলে সে, দিল্লি আসে কাজের খোঁজে। সরকারি এক চাকরিও জুটে যায়! তবে চাকরিটা
দৃশ্যম টু (২০২১)
থ্রিলার গল্প ভাবায় জিতু জোসেফের তুলনা নেই। আট বছর আগে ‘দৃশ্যম’ ছবি দিয়ে তিনি তা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন। তুমুল জনপ্রিয় ছবি
মিঠুন দেবনাথের প্রিয় পাঁচ ছবি
মিঠুন দেবনাথ একজন পেশাদার ফিল্ম এডিটর। যদিও তার অ্যাকাডেমিক লেখাপড়া লেদার প্রোডাক্টস ইঞ্জিনিয়ারিং-এ। তবে সিনেমার প্রেমে পড়ে লেদার প্রোডাক্টস ইঞ্জিনিয়ার
দৃশ্যম (২০১৩)
দৃশ্যম বলতে আমাদের চোখে ভাসে অজয় দেবগনের ‘দৃশ্যম’। যেটা মুক্তি পেয়েছিল ২০১৫ সালে। সেটি ছিল মালায়লাম ছবি ‘দৃশ্যম’ এর রিমেক।
প্রমিজিং ইয়াং ওম্যান (২০২০)
৩০ বছর বয়সী ক্যাসি মেডিকেল স্কুল ড্রপআউট। তার বন্ধু নিনা তারই এক সহপাঠী আল মনরোর দ্বারা ধর্ষিত হয়। তবে প্রমানের
জুদাস অ্যান্ড দ্য ব্ল্যাক মেসিয়াহ (২০২০)
কৃষ্ণাঙ্গদের অধিকার আদায়ের জন্য ১৯৬৬ সালের আমেরিকার ওকল্যান্ডে প্রতিষ্ঠা করা হয় ব্ল্যাক প্যান্থার পার্টি। কলেজের ছাত্র থাকা অবস্থায় ববি সিল
সাউন্ড অব মেটাল (২০১৯)
অস্কারে ছয়টি বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছে ছবিটি। সেরা ছবি, সেরা মৌলিক চিত্রনাট্য, সেরা অভিনেতা, সেরা পার্শ্ব অভিনেতা, সেরা সম্পাদনা এবং সেরা
দ্য ফাদার (২০২০)
৮০ বছরের বৃদ্ধ অ্যান্থনি ডিমনেশিয়া রোগে আক্রান্ত। ধীরে ধীরে তার সব স্মৃতি ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। তাই তিনি তার মেয়ের ফ্ল্যাটে
ম্যাংক (২০২০)
পরিচালক ডেভিড ফিঞ্চারের বাবা জ্যাক ফিঞ্চার ছবিটির চিত্রনাট্য লিখেছিলেন ১৯৯০ এর দশকে। এটি মূলত মার্কিন চিত্রনাট্যকার হারমান জে. ম্যাংকুইজ এর
দ্য আউটলস (২০১৭)
ক্রাইম অ্যাকশন ঘরানার কোরিয়ান ছবিটি নির্মিত হয়েছে ২০০৪ সালের একটি সত্যি ঘটনা অবলম্বনে। কোরিয়ার রাজধানী সিউলে সে সময় ছোট ছোট
মা রেইনি’স ব্ল্যাক বটম (২০২০)
গারট্রুড ব্রিজেট তাঁর আসল নাম। কিন্তু পরিচিতি পেয়েছিলেন গারট্রুড মা রেইনি নামে। তাঁকে বলা হয় মাদার অব ব্লুজ। তাঁরই জীবনী
দ্যা ফাইভ ব্লাডস (২০২০)
ভিয়েতনাম যুদ্ধে অংশ নেয়া চার কৃষ্ণাঙ্গ যোদ্ধা পল, ওটিস, এডি, মেলভিন এবং তাদের স্কোয়াড লিডার নরম্যান সিআইএ এর বিধ্বস্ত হওয়া
নিউজ অব দ্যা ওয়ার্ল্ড (২০২০)
ক্যাপ্টেন জেফারসন আমেরিকার গৃহযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। যুদ্ধ শেষে তিনি বেছে নেন এক চমকপ্রদ পেশা। তিনি বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে মানুষদের
মিনারি (২০২০)
১৯৮০ এর দশকের গল্প। আমেরিকায় অভিবাসী হওয়া কোরিয়ান এক পরিবারের গল্প। যারা তাদের ফেলে আসা অতীত ভুলে আমেরিকার এক গ্রামে
দ্য ট্রায়াল অব শিকাগো সেভেন (২০২০)
পরিচালক অ্যারন সরকিন এর আগে বেশকিছু উল্লেখযোগ্য কাজ করেছেন। বিশেষ করে সত্য ঘটনা অবলম্বনে বা জীবনীমূলক চলচ্চিত্র নির্মাণে তিনি মুন্সিয়ানা
নোম্যাডল্যান্ড (২০২০)
স্বাধীন বা ইনডিপেনডেন্ট সিনেমার ভালো একটি উদাহরণ ছবিটি। মহামন্দার কারণে নিজের ছোট্ট শহর ছেড়ে বেরিয়ে পড়েন ষাটোর্ধ্ব এক বিধবা নারী।
আরিয়া (২০২০)
অনেকদিন পর সুষ্মিতা সেন। বড় পর্দায় নয়, ওয়েবে। সুষ্মিতার কামব্যাক সিরিজ ‘আরিয়া’। ডাচ ড্রামা সিরিজ ‘পেনোজা’ এর ইন্ডিয়ান রিমেক ‘আরিয়া’।
গাল্লি বয় (২০১৯)
একজন মানুষ কি করার ক্ষমতা রাখে সেটা নির্ভর করে তার দৃঢ়তা এবং ইচ্ছাশক্তির উপর। আপনি যদি কোন কাজ করতে ভালোবাসেন
পারসুট অব হ্যাপিনেস (২০০৬)
মন খারাপ করা ছবি। আবার মন ভালোও করে দেয় ছবিটা। ক্রিস গার্ডনার একজন সেলসম্যান। হাইস্কুলের পর আর লেখাপড়া হয়নি। নানারকম
লাল রাং (২০১৬)
সৈয়দ আহমদ আফজালের নাম শুনেছেন? বলিউডে এখন প্রায়ই দেখা যায় এমন সব ডিরেক্টর যাদের নাম কেউ জানে না কিন্তু দূর্দান্ত
অ্যানড্রয়েড কুঞ্জাপ্পান ভার ফাইভ পয়েন্ট টু ফাইভ (২০১৯)
বুড়ো বাবা আর ছেলে। বাবা বাড়ি ছেড়ে কোথাও যাবেন না। বাবার সাথে থাকতে গিয়ে ছেলেকে একের পর এক চাকরি ছেড়ে
অর্জুন রেড্ডি (২০১৭)
অর্জুন রেড্ডিকে কি বলা যায়? ক্ষ্যাপাটে প্রেমিক? ব্রিলিয়ান্ট সার্জন নাকি পাড় মাতাল? আসলে সবই বলা যায়! ভালো-খারাপ আর আবেগের মিশ্রণে
উস্তাদ হোটেল (২০১২)
হৃদয়কাড়া গল্পের ছবি উস্তাদ হোটেল। তিন পুরুষের গল্প। করিম ইক্কা একজন বাবুর্চি, তাঁর হাতের বিরিয়ানি পুরো শহরে বিখ্যাত। কিন্তু তাঁর
রাতসাসান (২০১৮)
থ্রিলার ছবি এবং ভিলেনের ক্যারেক্টারটা অসাধারণ! তবে অন্যান্য তামিল ছবির মত এই ছবিটিও দৈর্ঘ্যে বড়। ১৭০ মিনিট অর্থ্যাৎ প্রায় তিন
আনজাম পাথিরা (২০২০)
শহরে একের পর এক পুলিশ সদস্য খুন হচ্ছেন। একই প্যাটার্ন। হত্যার আগে জীবিত অবস্থায় তাদের চোখ তুলে নেয়া হচ্ছে। বীভৎস
বাজার (২০১৮)
কম বাজেটের ছবি। স্ক্রিপ্ট দূর্বল, কাহিনী প্রেডিক্টেবল। এই ছবিটা দেখার একমাত্র কারণ হতে পারেন সাইফ আলী খান। অভিনয় দিয়ে এই
টু উইমেন (১৯৬০)
দুই নারী। একজন মা, একজন মেয়ে। দুজন আটকে গেছে এক যুদ্ধের ভেতর। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার কাহিনী নিয়ে ইতালিয় পরিচালক ভিত্তোরিও
অক্টোবর (২০১৮)
মন কেমন করা এক ছবি। বন্ধুর জন্য মন কেমন করা অনুভূতি, যা এক সময় পাগলামিতে পরিণত হয়। আসলে জীবনে কখন,
আখো দেখি (২০১৪)
হিন্দি শব্দ ‘আখো দেখি’ এর একটা যুতসই বাংলা হতে পারে ‘চোখের দেখা’। খুব কম বাজেটের ছবি কিন্তু মানের দিক থেকে
পাবলিক এনিমিস (২০০৯)
এক ছবিতে দুই ধামাকা! জনি ডেপ এবং ক্রিশ্চিয়ান বেল! ব্যস! এটুকু শুনেই তো ছবিটা দেখা যায়! ১৯৩০ এর দশকে আমেরিকায়
লিপ ইয়ার (২০১০)
আইরিশ ঐতিহ্য অনুযায়ী লিপ ইয়ারের দিন যদি কোন মেয়ে কোন ছেলেকে বিয়ের জন্য প্রপোজ করে তবে ছেলেটিকে অবশ্যই রাজি হতে
মেরে পেয়ারে প্রাইম মিনিস্টার (২০১৮)
মুম্বাইয়ের এক বস্তির আট বছরের একটা বাচ্চা যখন দেখলো রাতে খোলা জায়গায় টয়লেটে যাওয়ার কারণে তার মা ধর্ষিত হলো তখন
জিন্দেগি না মিলেগি দোবারা (২০১১)
বন্ধুত্বের গল্প, যে বন্ধুত্ব টিকে থাকে সারা জীবন। স্কুলের তিন বন্ধু অর্জুন, কবির আর ইমরান। অর্জুন স্টক ব্রোকার, প্রচুর পয়সা
তিতলি (২০০২)
ঋতুপর্ণ ঘোষ সিনেমার এক জাদুকর। আর এই জাদুকরের জাদুকরী ছবি তিতলি। সম্পর্কের সমীকরণ আর ডুয়ার্সের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মিলেমিশে পর্দায় এক
দ্যা গ্র্যান্ড বুদাপেস্ট হোটেল (২০১৪)
পরিচালক ওয়েস অ্যান্ডারসনের ছবিগুলো খুব গোছানো হয় এবং তার নির্মাণশৈলীর বৈশিষ্ট্যতার কারণে দেখলেই বোঝা যায় এটা ওয়েস অ্যান্ডারসনের ছবি। দ্যা
প্যাটারসন (২০১৬)
প্যাটারসন একজন বাস ড্রাইভার। নি:স্তরঙ্গ তার জীবন। প্রতিদিন একই রুটিন। বাসে করে লোকজনকে বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছে দেয়া। বিকেলে ঘরে ফেরার
গয়নার বাক্স (২০১৩)
গ্রামের একজন অতি সাধারণ গৃহবধূ। বিয়ের পর পর স্বামীকে দেখলে ভয়ে যার হাত-পা কাঁপতো। তোতলা এই সাধারণ গৃহবধূই নারীই এক
মাসান (২০১৫)
মাসান এর মূলশক্তি গল্প এবং স্ক্রিপ্ট, তারপর অভিনয়, তারপর সিনেমাটোগ্রাফি। অসাধারণ একটা কাজ করেছেন পরিচালক নীরাজ ঘায়ান। এটি তার প্রথম
বারেলি কি বারফি (২০১৭)
গল্পটা একদম পরিপূর্ণ, শুধু শেষটা একটু বলিউডি মেলোড্রামা দিয়ে শেষ হয়েছে। বাকি পুরোটাই দুর্দান্ত। আর একেকজনের অভিনয়, সে বাবার চরিত্র
দ্যা লাঞ্চবক্স (২০১৩)
একাকী মানুষের গল্প। যাদের যোগাযোগ হয় ঘটনাচক্রে। ভুল লাঞ্চবক্সের মাধ্যমে। তারপর চিঠি আদান প্রদান। তাও ঐ লাঞ্চবক্সের মাধ্যমেই। মুম্বাইয়ের ‘ডাব্বাওয়ালা’রা
কাস্ট অ্যাওয়ে (২০০০)
টম হ্যাংকসের আরেকটি চমৎকার ছবি। এক বিচ্ছিন্ন দ্বীপে এক নি:সঙ্গ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই নিয়ে গল্প। চাক নোলান্ড ফেডএক্স এর
গোল! দ্যা ড্রিম বিগিন্স (২০০৫)
আগাগোড়া ক্লাব ফুটবলের গল্প। ফুটবলপ্রেমীদের জন্য মাস্টওয়াচ মুভি। সান্তিয়াগো মুনেজ নামের এক প্রতিভাবান ফুটবলারের উঠে আসার গল্প দেখানো হয়েছে ছবিটিতে।
নাইন্টিন সেভেন্টিন (২০১৯)
অবিশ্বাস্য সিনেমাটোগ্রাফি এবং এডিটিং এর জন্য ছবিটি দেখা অত্যাবশ্যক। এমন সিনেমাটোগ্রাফি যা মনে থেকে যাবে অনেকদিন। ২ ঘণ্টার পুরো ছবিটাকেই
সোচা না থা (২০০৫)
ছবিটা বলিউডকে একজন গুনী অভিনেতা এবং একজন মেধাবী পরিচালক উপহার দিয়েছে। অভিনেতা অভয় দেওলের প্রথম ছবি। একই সাথে পরিচালক ইমতিয়াজ
মহানগর (১৯৬৩)
নরেন্দ্র মিত্রের ছোটগল্প অবতরণিকা অবলম্বনে সত্যজিৎ রায় নির্মাণ করেন মহানগর (The Big City) ছবিটি। অভাবের সংসারে এক মধ্যবিত্ত গৃহবধূর চাকরির